ফোঁড়া কাব্য করছি যে আজ, বন্ধুবর এর আর্জি
ভাবছি উনি গজান কোথায়, হয় কবে তার মর্জি
নাসিকা তে করলে বিরাজ, যদি সে হয় নারী
সৌন্দর্যে বিঘ্ন ঘটে, মুখটি হবে হাড়ি
স্থান বিশেষে দামটি যে তা’র, নানান অনুভূতি
পশ্চাদ্দেশে আবির্ভাবে, পড়তে হবেই ধুতি
বসতে হবে সাবধানেতে, একটি পাশে হেলে
বিরস মনে ভাবতে হবে, যাবেন কখন গেলে
লেংচে হেটে, চুপিসারে, একটি কোনা খুঁজে
হাল হকিকত জানার পালা, রক্তে এবং পুঁজে
বেদনা, তা উপরি পাওয়া, সাথে বিষম জ্বালা
ভক্তি ভরে ভগবান কে স্মরণ করার পালা
মুচকি হেসে বিধাতা কন, দ্যাখ কেমন লাগে
গতবারের “ফোড়া মানত”, দিতে হবে আগে
একশো টাকার ফুল বাতাসা, বলেছিলি দিবি
সেই আসলে সুদ টা জুড়ে, ব্যাথা হবে হেভি
পাঁচ শত টি খসলে তবে, ফোড়া খানি যাবে
ফাঁকিবাজি’র নেই কোনো স্থান, আমাদের এই ভবে
যতই গেলো এন্টিবায়োটিক এর গোদা বড়ি
ভুগতে হবেই হফ্তা খানেক, বলেন হেসে হরি
অগত্যা সে লেংচে চলা, সাবধানে পা ফেলে
জনগণের ব্যঙ্গ মেশা সহানুভূতি গিলে
দিন গুজরান করতে হলো, দুর্বিসহ ভাবে
সব চিন্তার উপর এখন, “ফোঁড়া কখন যাবে”
purono sei diner kotha vulbe ki re hai
Bhultey chailei, dichchhe ke? 😉